অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কিত সকল তথ্য

বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত স্মার্টফোন হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এটি একটি ওপেন সোর্স মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যা মোডিফাইড লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অ্যান্ড্রয়েডের ইউজার ইন্টারফেস সরাসরি স্পর্শের মাধ্যমে পরিচালনা করা যায়, এছাড়া সুইপিং, ট্যাপিং, পিঞ্চিং ইত্যাদির মাধ্যমে প্রদর্শিত বিষয়বস্তুকে পরিচালনা করা যায়। ব্যবহারকারীকে সহায়তার জন্য কম্পনের মাধ্যমে স্পর্শ বিষয়ে জানানো হয় যাকে হ্যাপটিক ফিডব্যাক বলে, আর লেখার জন্য ব্যাবহার করা হয় ভার্চুয়াল বা থাম্ব কীবোর্ড।



অভ্যন্তরীন হার্ডওয়্যারের বিভিন্ন অংশ যেমন অ্যাকসেলেরোমিটার, জাইরোস্কোপ এবং প্রক্সিমিটি সেন্সর বিভিন্ন এপস আনুষঙ্গিক কাজে ব্যবহারকারীর জন্য এগুলো ব্যবহার করে থাকে। অ্যানড্রয়েড বুট হওয়ার পর ব্যবহারকারী যেটা দেখে এটাকে হোমস্ক্রিন বলা হয়, স্টক অ্যানড্রয়েডে এ হোমস্ক্রিনে এক বা একাধিক পৃষ্ঠা থাকে এবং সাধারন কিছু অ্যাপ্লিকেশন ডিফল্ট ভাবে ইন্সটল করা থাকে থাকে। তবে ব্যবহারকারী বিভিন্ন তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে তার প্রয়োজন ও পছন্দ অনুযায়ি এসব পরিবর্তন করতে পারে।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url