ইমু এপ্লিকেশন সম্পর্কিত সকল তথ্য
অনলাইনে ভিডিও কল করার জন্য SKYPE VIBER TANGO সহ আরও অনেক এপ্লিকেশন থাকলেও আমরা বাংলাদেশের মানুষ সব থেকে বেশি যেই এপ্লিকেশন টি ব্যাবহার করি সেটি হচ্ছে ইমু, ২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়া এই এপ্লিকেশন এর চাহিদা যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে, শতকরা ১০০ জন আন্ড্রয়েড ব্যাবহার কারীর মধ্য প্রায় ১০০ জন ইমু এপস ব্যাবহার করেন কিন্তু এর মধ্য খুব কম মানুষই আছেন যারা এই ইমু সম্পর্কে জানেন। তাই আজকে আপনাদের সাথে ইমুর সঠিক ব্যাবহার নীতিমালা, জানা অজানা তথ্য এবং ইমুর সম্পর্কে সকল খুটিনাটি বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে।
ইমু একটি ফ্রি ভিডিও, মেসেজিং এবং চ্যাট অ্যাপ্লিকেশন যা ব্যবহারকারীদের ওয়াই-ফাই বা ডেটা সংযোগ ব্যবহার করে যোগাযোগ করতে দেয়। ইমো অ্যাপ্লিকেশনটি আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড উভয় ডিভাইসের জন্যই উপলব্ধ এবং সবার জন্য রেট করা হয়েছে। এই অ্যাপ্লিকেশনটিতে কেনাকাটা এবং বিজ্ঞাপন বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ইমু আপ্লিকেশন এর বর্তমান সিইও Ralph Harik ২০০৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বহুজাতিক কম্পিউটার প্রযুক্তি কর্পোরেশন ওরাকল এ কর্মরত অবস্তায় ইমু আপ্লিকেশন টি তৈরি করেন এবং পড়ে ২০০৯ সালে জনসাধারন ব্যাবহার করার জন্য গুগল প্লে স্টরে ও অ্যাপ স্টোরে পাবলিশ করা হয়।
ইমু ম্যাসেঞ্জারের সদর দফতর ক্যালিফোর্নিয়ার পালো অল্টোতে অবস্থিত এবং এর আয় $ 1.5M এবং 40 জন কর্মচারী রয়েছে। ইমো ম্যাসেঞ্জার মোট 13 মিলিয়ন ডলার তহবিল পেয়েছে। ইমো ম্যাসেঞ্জারের মূল প্রতিযোগীরা হলেন টাঙ্গো, পিঞ্জার এবং এয়ারটাইম। 2020 সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ইমো ম্যাসেঞ্জার ফেসবুকে 767.8 কে অনুরাগী এবং টুইটারে 13.7 কে অনুসরণকারী রয়েছেন।